বইয়ের নামঃ ছায়াময়
লেখকের নামঃ শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
ধরণঃ রম্যরচনা
প্রকাশনীর নামঃ আনন্দ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৬৩
রিভিউ পূর্ববর্তী কথাঃ
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এই পর্যন্ত মোট ৪৪ টি গল্প লিখেন অদ্ভুতুড়ে সিরিজ নামে। এই গল্পটিও তার অন্তর্ভূত।
রিভিউঃ
পেশকার গগন সাঁপুইয়ের বাড়িতে মাঝরাতে এক চোর ধরা পড়ল। গগনের তিন ছেলে আছে, বাড়িতে গোটা কয়েক পাইক আছে, দুটি বাঘা কুকুর আছে, বন্দুক আছে, এমনকি তার বাড়ি মোটামুটি এক দুর্গের মতোই বলা চলে! এসব সত্ত্বেও কোন চোরের সাহস হয় এমন বাড়িতে সিদ কাটার?
চোরের বয়স নিতান্ত বিশ-বাইশ হবে। চেহারাও খুব একটা খারাপ না। তার হাতে একটা থলি আছে। থলি ভর্তি ধাতব কিছু রয়েছে। থলিটাও দামী বলেই মনে হচ্ছে।কিন্তু ভিতরে কি আছে?
গাঁয়ের সবাই গগনের বাড়িতে চুরির মাল দেখতে চাইলে গগন দেখাতে চায় না। মার খেয়ে অজ্ঞান চোরকে পুলিশের হাতে ছেড়ে দিবে বলে সবাইকে আশ্বস্ত করে। সবাই চলে যাবার পর তার পাইক লক্ষণকে বলে দেন চোরকে দূরে কোন এক নির্জন জায়গায় ঝোপের মাঝে ফেলে আসতে। কিন্তু কেন?
লক্ষণ চোরকে ফেলে আসার পরপরই কে যেন তার কানে কানে বলে গেল ছেলেটা চোর নয়। লক্ষণ তাকে দেখতে না পেয়ে তার পরিচয় জানতে চাইল। উত্তরে যা শুনল তাতে তার পিলে চমকে গেল। কি বলছিল সেই অচেনা লোক?
রামবাবু খুব কম কথা বলেন। জোয়ানকালে তিনি মানুষের হাত দেখে বেড়াতেন। পরে নিজের ভাগ্য গণনা করে কোন ভালো ফল পান নি যার জন্য তার তার মাথায় সমস্যা হয়। সারাদিন চুপ থাকে, কোন কথা বলেন না। তবে হঠাৎ করে কিছু বলে ফেললে তা মিলে যায়!
রামবাবুর কাছে লক্ষণ সাহায্যের জন্য গেলে রামবাবু তার অতীত ইতিহাস গড়গড় করে বলে দেন। শুধু তাই না, তিনি লক্ষণকে বললেন, "একজনের নামের অধ্যক্ষর ন, আরেকজনের দুটো হাতই বা-হাত। হুহু এতো ঘোর বিপদের লক্ষণ দেখছি। অর্থই অনর্থের মূল।" এর মানে কি?
চোর কে অজ্ঞান অবস্থায় পেয়ে অলঙ্কার নামের এক গরিব ছেলে তার বাসায় নিয়ে যায়। তার মা-বাবা তার সেবা-যত্ন করে ভালো করে তুললে ছেলেটা তাকে তার অতীত ইতিহাস বলে যার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিল না!
গগণের স্বভাব কিপটামি করা, অন্যায়ভাবে আয়-উপার্জন করা। কিন্তু হঠাৎ করে সে তার বাসার নিরাপত্তা জোরদার করে। রাত জেগে সবাইকে নিয়ে বাড়ি পাহারা দেয়। এমনকি ভিনগাঁ থেকে দুজন লোক ভাড়া করে আনেন কালী নামের এক ভন্ড কাপালিক কে মারার জন্য। কিন্তু কেন?
জানতে হলে পড়তে হবে "ছায়াময়"।
ব্যক্তিগত মতামতঃ পুরো গল্পটাই রহস্য আর রম্যঘটনায় ভরপুর। আমার অনেক ভালো লেগেছে। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
সৌজন্যেঃবাংলা পিডিএফ,FREE BANGLA EBOOKS DOWNLOAD
Chhayamoy - Shirshendu Mukhopadhyay in pdf
লেখকের নামঃ শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
ধরণঃ রম্যরচনা
প্রকাশনীর নামঃ আনন্দ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৬৩
রিভিউ পূর্ববর্তী কথাঃ
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এই পর্যন্ত মোট ৪৪ টি গল্প লিখেন অদ্ভুতুড়ে সিরিজ নামে। এই গল্পটিও তার অন্তর্ভূত।
রিভিউঃ
পেশকার গগন সাঁপুইয়ের বাড়িতে মাঝরাতে এক চোর ধরা পড়ল। গগনের তিন ছেলে আছে, বাড়িতে গোটা কয়েক পাইক আছে, দুটি বাঘা কুকুর আছে, বন্দুক আছে, এমনকি তার বাড়ি মোটামুটি এক দুর্গের মতোই বলা চলে! এসব সত্ত্বেও কোন চোরের সাহস হয় এমন বাড়িতে সিদ কাটার?
চোরের বয়স নিতান্ত বিশ-বাইশ হবে। চেহারাও খুব একটা খারাপ না। তার হাতে একটা থলি আছে। থলি ভর্তি ধাতব কিছু রয়েছে। থলিটাও দামী বলেই মনে হচ্ছে।কিন্তু ভিতরে কি আছে?
গাঁয়ের সবাই গগনের বাড়িতে চুরির মাল দেখতে চাইলে গগন দেখাতে চায় না। মার খেয়ে অজ্ঞান চোরকে পুলিশের হাতে ছেড়ে দিবে বলে সবাইকে আশ্বস্ত করে। সবাই চলে যাবার পর তার পাইক লক্ষণকে বলে দেন চোরকে দূরে কোন এক নির্জন জায়গায় ঝোপের মাঝে ফেলে আসতে। কিন্তু কেন?
লক্ষণ চোরকে ফেলে আসার পরপরই কে যেন তার কানে কানে বলে গেল ছেলেটা চোর নয়। লক্ষণ তাকে দেখতে না পেয়ে তার পরিচয় জানতে চাইল। উত্তরে যা শুনল তাতে তার পিলে চমকে গেল। কি বলছিল সেই অচেনা লোক?
রামবাবু খুব কম কথা বলেন। জোয়ানকালে তিনি মানুষের হাত দেখে বেড়াতেন। পরে নিজের ভাগ্য গণনা করে কোন ভালো ফল পান নি যার জন্য তার তার মাথায় সমস্যা হয়। সারাদিন চুপ থাকে, কোন কথা বলেন না। তবে হঠাৎ করে কিছু বলে ফেললে তা মিলে যায়!
রামবাবুর কাছে লক্ষণ সাহায্যের জন্য গেলে রামবাবু তার অতীত ইতিহাস গড়গড় করে বলে দেন। শুধু তাই না, তিনি লক্ষণকে বললেন, "একজনের নামের অধ্যক্ষর ন, আরেকজনের দুটো হাতই বা-হাত। হুহু এতো ঘোর বিপদের লক্ষণ দেখছি। অর্থই অনর্থের মূল।" এর মানে কি?
চোর কে অজ্ঞান অবস্থায় পেয়ে অলঙ্কার নামের এক গরিব ছেলে তার বাসায় নিয়ে যায়। তার মা-বাবা তার সেবা-যত্ন করে ভালো করে তুললে ছেলেটা তাকে তার অতীত ইতিহাস বলে যার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিল না!
গগণের স্বভাব কিপটামি করা, অন্যায়ভাবে আয়-উপার্জন করা। কিন্তু হঠাৎ করে সে তার বাসার নিরাপত্তা জোরদার করে। রাত জেগে সবাইকে নিয়ে বাড়ি পাহারা দেয়। এমনকি ভিনগাঁ থেকে দুজন লোক ভাড়া করে আনেন কালী নামের এক ভন্ড কাপালিক কে মারার জন্য। কিন্তু কেন?
জানতে হলে পড়তে হবে "ছায়াময়"।
ব্যক্তিগত মতামতঃ পুরো গল্পটাই রহস্য আর রম্যঘটনায় ভরপুর। আমার অনেক ভালো লেগেছে। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
সৌজন্যেঃবাংলা পিডিএফ,FREE BANGLA EBOOKS DOWNLOAD
Chhayamoy - Shirshendu Mukhopadhyay in pdf
Meta tag:Chayamoy By Shirshendu Mokhopadhyay . pdf,Chayamoy by Shirshendu Mukhopadhyay - Bengali Ebooks, All Collection of Shirshendu Mukhopadhyay Books,শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
রহস্য সমগ্র,
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
এর কবিতা,
দূরবীন/শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়/pdf,
সাঁতারু ও জলকন্যা pdf,
শীর্ষেন্দু
মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস,
মানবজমিন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়,
শীর্ষেন্দু
মুখোপাধ্যায়ের গল্প,
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
কিশোর উপন্যাস সমগ্র,
ConversionConversion EmoticonEmoticon